কনটেন্ট ও কনটেন্ট রাইটিং
ইংরেজি Content শব্দের অর্থ হলো বিষয়বস্তু এবং Writing শব্দের অর্থ হল লেখা। অতএব বলা যায়- কোন বিষয়বস্তুর উপরে বিস্তারিত লেখার প্রক্রিয়াই হলো সাধারণভাবে কন্টেন্ট রাইটিং। কন্টেন্ট রাইটিং শব্দটি ইন্টারনেট জগতে বহুল প্রচলিত একটি শব্দ। কারণ আপনি যখন ইন্টারনেট এ বিচরণ করেন, তখন হয়তো কোন ওয়েবসাইট অথবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার সামনে বিভিন্ন ধরনের তথ্য উপাত্ত বিষয়বস্তু চলে আসে। আরো সহজ ভাবে বলা যায়, আপনি গুগলে যখন কোন বিষয় সম্পর্কে সার্চ করেন, তখন কিছু ওয়েবসাইট অথবা কিছু টেক্সট, ফটো, ভিডিও আপনার সামনে উপস্থাপন করে গুগল সার্চ ইঞ্জিন। এই সকল সার্চ ইঞ্জিনে তথ্য এবং উপাত্তকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার একটি প্রক্রিয়া হল কন্টেন্ট রাইটিং। অর্থাৎ যখন কোন তথ্য উপাত্তকে কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদির মাধ্যমে সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়, তখন তাকে কনটেন্ট বলে।
কন্টেন্ট রাইটিং এর বিভিন্ন প্রকারভেদ
ইন্টারনেট জগতে অনেক ধরনের কনটেন্ট রয়েছে। তবে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কন্টেন্টের প্রকারভেদ বা বিভাজন করা হয়। মোটামুটি ভাবে কন্টেন্ট গুলোকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা হয়-
১. ব্লগ রাইটিং
সাধারণত ব্লগ পোষ্টের জন্য যে কনটেন্ট রাইটিং করা হয় সেটি হল ব্লগ কন্টেন্ট রাইটিং বা ব্লগ রাইটিং। এই কনটেন্ট এর মধ্যে টেক্সট বা লেখার সাথে ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি যুক্ত করে তৈরি করা হয়। এ ধরনের কনটেন্ট এর মধ্যে লেখা, বাক্য, প্যারাগ্রাফ, নোট, ইমেইল, বই, প্রবন্ধ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য ও মতামত ইত্যাদি থাকতে পারে।
২. সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট রাইটিং
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট কনটেন্ট রাইটিং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এ ব্যবহার করার জন্য তৈরি করা হয়। বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যম যেমন Facebook, Twitter, Linkedin, Instagram ইত্যাদি যোগাযোগ মাধ্যমের প্রোফাইল তৈরি করা, পেজ, গ্রুপ তৈরি করা এবং এই সকল মাধ্যমে পোস্ট করার জন্য যে কনটেন্ট বা বিষয়বস্তু তৈরি করা হয়, সেটিই হলো সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট কনটেন্ট রাইটিং।
৩. নিউজ কনটেন্ট রাইটিং
নিউজ কনটেন্ট রাইটিং হলো সংবাদ, তথ্য ও উপাত্ত, বিশ্লেষণ এবং প্রতিক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখা। এটি মূলত সংবাদপত্র ও বিভিন্ন তথ্য মাধ্যমে পাঠকদের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। এই কনটেন্ট তৈরীর সময় সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হল- নির্ভুলতা, সংক্ষেপণ এবং যথাযথ তথ্যের উপস্থাপনা। একটি ভালো নিউজ কনটেন্ট রাইটিং করতে হলে আপনাকে সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে এবং এর সারমর্ম প্রতিক্রিয়া প্রদান করতে হবে।
৪. কপিরাইটিং
কপিরাইটিং কাজটি হলো কোন বিষয়কে অতিমাত্রায় ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ না করে বরং কোন একটি পণ্য বা সেবা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিয়ে সবচেয়ে কম শব্দে আকর্ষণীয়ভাবে এর দর্শকদের নিকট উপস্থাপন করাই হলো কপিরাইটিং। অর্থাৎ কোন বিষয়ের সারমর্মকে সহজভাবে উপস্থাপন করার কৌশল হল কপিরাইটিং। বিভিন্ন বিষয়ের ধরন অনুযায়ী কপিরাইটিং এর ধরন বিভিন্ন রকম হয়, যেমন ই-কমার্স কপিরাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া কপিরাইটিং, বিজ্ঞাপন, ওয়েবসাইট কপিরাইটিং ইত্যাদি।
৫. ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট রাইটিং
ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট রাইটিং হল- তথ্য বা বিষয়ের সাথে মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য লেখার মধ্যে নতুনত্ব এবং আবিষ্কার সম্পর্কিত তথ্য অত্যন্ত সহজ এবং সুন্দর ভাষায় পাঠকদের নিকট উপস্থাপন করার একটি প্রক্রিয়া। অর্থাৎ ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট রাইটিং হল সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় তথ্য উপস্থাপন করার একটি প্রক্রিয়া। ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন রকমের ব্যবসা, ব্লগ, ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যম প্রযুক্তিগত লেখা, বিজ্ঞান সম্পর্কিত লেখা, কার্যকর বিজ্ঞাপন, বাণী, গান, রম্যলেখা, গল্পকাহিনী প্রকাশনা, ইউটিউব ভিডিও ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারের জন্য তৈরি করা হয়।
৬. স্ক্রিপ্ট কনটেন্ট রাইটিং
ইংরেজি Script শব্দের অর্থ হলো লিপি বা লেখা। সুতরাং স্ক্রিপ্ট রাইটার বলতে যারা লেখালেখি করেন মূলত তাদেরকেও বুঝানো হয়। আবার কনটেন্ট রাইটার বলতে যারা কোন বিষয়বস্তু সম্পর্কে লিপিবদ্ধ করেন বা লিখেন তাদেরকে বোঝানো হয়। কিন্তু কনটেন্ট রাইটিং এবং স্ক্রিপ্ট কনটেন্ট রাইটিং দুটি আলাদা বিষয়।
এইখানে স্ক্রিপ্ট রাইটিং হল একটি লেখার প্রক্রিয়া যা দর্শক বা ভিউয়ারদের মনোযোগ আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার জন্য কনটেন্ট তৈরি করা হয়। স্ক্রিপ্ট রাইটিং অনেকটা ভিজুয়াল বা দেখার বিষয় সম্পর্কিত। স্ক্রিপ্ট রাইটিং এর মাধ্যমে পাঠকদের কাছে কোন নাটক, মুভি, ভিডিও, টিভি প্রোগ্রাম বিভিন্ন প্রেজেন্টেশন ইনফোগ্রাফিক্স এনিমেশন কিংবা কোন ঘটনার বর্ণনা কতটুকু সাবলীল ভাবে তুলে ধরা যায়, সেই বিষয় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়। মোটকথা স্ক্রিপ্ট রাইটিং কে কোন মুভি বা নাটকের ডায়ালগ এর সাথে তুলনা করা যেতে পারে।
৭. টেকনিক্যাল কন্টেন্ট রাইটিং
সাধারণত নির্দিষ্ট প্রযুক্তিগত ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। অর্থাৎ টেকনিকাল বা প্রযুক্তি বিষয়ক যে সকল কনটেন্ট লেখা হয় সেটি মূলত টেকনিক্যাল কনটেন্ট রাইটিং। এই ধরনের কনটেন্ট এ বিস্তারিত তথ্য, নির্দেশনা, টিউটোরিয়াল, প্রযুক্তি সম্পর্কিত তথ্য ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়। মূলত বিশেষজ্ঞদের জন্য তৈরি করা হয় এই ধরনের কনটেন্ট, যারা নির্দিষ্ট বিষয়ে সঠিক ও বিস্তারিত তথ্য খুঁজে পেতে সক্ষম হন।
৮. প্রোডাক্ট রিভিউ কনটেন্ট রাইটিং
কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা সামগ্রী রিভিউ এর জন্য যে কনটেন্ট তৈরি করা হয় সেটি মূলত প্রোডাক্ট রিভিউ কনটেন্ট রাইটিং। এই ধরনের কনটেন্ট এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা, উপকারিতা এবং পণ্য বা সেবার মৌলিক তথ্য উপস্থাপন করা। এছাড়া এই ধরনের কনটেন্ট প্রতিষ্ঠান, ব্র্যান্ড বা পণ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়, যা ব্যবহার কারীদেরকে প্রোডাক্টের সঠিক ধারণা দিতে সাহায্য করে।
৯. প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন কনটেন্ট রাইটিং
প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন কনটেন্ট রাইটিং এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো- পণ্য বা সেবার বিস্তারিত বর্ণনা এবং তথ্য প্রদান। এই কনটেন্ট রাইটিং প্রোডাক্টের বৈশিষ্ট্য, ব্যবহার সুবিধা এবং ব্র্যান্ড সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য প্রদান করে এবং ব্যবহারকারীদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়ে থাকে। এছাড়া কোন প্রোডাক্ট কেনা বা ব্যবহার করার জন্য গ্রাহকদের কেন এটি প্রয়োজন সেই সম্পর্কে গ্রাহকদের নিকট সুস্পষ্ট ধারণা তৈরি করে।
১০. ইমেইল কনটেন্ট রাইটিং
বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট এর মধ্যে ইমেইল কন্টেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা ব্যবসা, ব্র্যান্ডিং, মার্কেটিং, ক্যাম্পেইন ইত্যাদি কার্যের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই কনটেন্ট এর মূল উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন এবং তাদের নিকট বিশেষ বার্তা পৌঁছানো, যেমন পণ্য ক্রয় বা সেবা ক্রয়ের উৎসাহ জাগ্রত করা এবং তাদেরকে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে সেটি ক্রয় করতে উৎসাহ দেওয়া। এই কনটেন্টের মধ্যে পণ্য সম্পর্কে বিশেষ অফার, ডিসকাউন্ট এবং বাড়তি সুবিধা পৌঁছানোর প্রচারণার কাজ করা হয়।
১১. এফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং
অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন কোম্পানি বা কোন ওয়েবসাইটের উৎসাহী ব্লগারদের সাথে সহযোগিতা করার জন্য তৈরি করা হয়।এ ধরনের কনটেন্ট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ব্লগার বা ওয়েবসাইট এবং এর পাঠকদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য তৈরি করা হয়, যাতে তারা পণ্য বা পরিষেবার লিংক প্রচার করতে পারে এবং সেই সাথে ক্লিক, ভিউ, বিক্রয় ইত্যাদি বৃদ্ধি করতে পারে।
১২. ই-বুক কনটেন্ট রাইটিং
ই-বুক কনটেন্ট রাইটিং হল- ইলেকট্রনিক্স বই বা বই এর জন্য কনটেন্ট তৈরি করা। এখানে কনটেন্ট রাইটিংকে আপনি পেশা হিসেবে নিতে পারেন। এ জন্য প্রযুক্তি, সাহিত্য, ব্যবসা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি সম্পর্কেও লিখতে পারেন আপনি। এ ধরনের কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আপনার জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং ধারণা গুলো শেয়ার করতে পারেন এবং চিত্তাকর্ষক লেখনীর মাধ্যমে পাঠকদেরকে আকর্ষণ করতে পারেন।
১৩. ট্রান্সলেট কনটেন্ট রাইটিং
ট্রান্সলেট কনটেন্ট রাইটিং হলো কোন একটি ভাষার কন্টেন্টকে অন্য ভাষায় পরিবর্তন বা রূপান্তর করে লেখা। এই কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে কনটেন্ট লেখকরা কনটেন্ট এর বিসয়বস্তুকে আকর্ষণীয় কনটেন্টে রুপান্তর করেন, যাতে বিভিন্ন ভাষাভাষীর পাঠকরা কন্টেন্টের প্রকৃত অর্থ সহজে বুঝতে পারেন।
১৪. মুভি রিভিউ কন্টেন্ট রাইটিং
মুভি বা ফিল্ম রিভিউ কনটেন্ট এর মাধ্যমে একটি মুভি বা মুভি সম্পর্কিত বিষয়গুলি রিভিউ, লেখা ও প্রকাশ করা হয়। মুভি রিভিউ কন্টেন্ট তৈরির মূল উদ্দেশ্য হল, মুভি দর্শকদের মুভি সম্পর্কে তথ্য জানানো এবং মুভির কাহিনী সম্পর্কে তথ্য প্রদান করা। এই ধরনের কনটেন্ট মুভির কাহিনী, অভিনেতা পরিচালক এবং কলা কুশলীদের তথ্য, চিত্রপটের বিবরণ, পুরো মুভির সারমর্ম, সাউন্ড ট্র্যাক সম্পর্কিত তথ্য ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়।
সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
কনটেন্ট রাইটিং এর প্রয়োজনীয় দক্ষতা কি কি?
একজন কনটেন্ট রাইটারের প্রয়োজনীয় দক্ষতা গুলো হল- তাকে সৃজনশীল লেখার দক্ষতা, স্পষ্ট ও সাবলীল ভাষা এবং ত্রুটিমুক্ত লেখার দক্ষতা থাকতে হবে। এর সাথে কনটেন্ট এর বিষয়বস্তু গবেষণা করা ও বিশ্লেষণ করার দক্ষতা এবং সেটি কিভাবে সহজে উপস্থাপন করা যায়, সেই সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এছাড়া SEO জ্ঞান থাকা একজন কন্টেন্ট রাইটারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
কনটেন্ট রাইটিং করে কি অনলাইন আয় করা যায়?
হ্যাঁ, কনটেন্ট রাইটিং করে ইন্টারনেট অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়। আপনার যদি কোন কিছু নিয়ে লেখার অভ্যাস আগে থেকেই থাকে এবং যদি আপনি সৃজনশীল লেখা উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিংকে পেশা হিসেবে নিতে হলে কি ধরনের ডিভাইস থাকা প্রয়োজন?
কনটেন্ট রাইটিংকে পেশা হিসেবে নিতে হলে আপনার যে ডিভাইস গুলো প্রয়োজন সেগুলো হল ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার, স্মার্টফোন, প্রিন্টার, ভয়েস রেকর্ডিং মাইক্রোফোন, ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের প্রয়োজনীয় ডিভাইস যেমন wi-fi রাউটার অথবা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ ইত্যাদি।
কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য শিক্ষাগত একাডেমিক ডিগ্রী প্রয়োজন কি?
কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য শিক্ষাগত উচ্চতর একাডেমিক ডিগ্রি প্রয়োজন নেই। আপনি যদি লেখালেখিতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলেই কন্টেন্ট রাইটিং কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারবেন।
উপসংহার
কনটেন্ট রাইটিং হল কোন বিষয় বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা ও সেই বিষয়বস্তুর তথ্য উপাত্ত গুলোকে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে পাঠকদের নিকট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার একটি কৌশল। এই কৌশলটি যে কেউ অনুশীলনের মাধ্যমে আয়ত্ত্ব করতে পারে এবং কনটেন্ট রাইটিংকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে কন্টেন্ট রাইটিং একটি জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠছে। তাছাড়া আগামীতে বিশাল ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে। কারণ যতই দিন গড়াচ্ছে ততই মানুষের ইন্টারনেটে যুক্ত থাকার প্রবণতার সংখ্যা দিনকে দিনকে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতরাং কনটেন্ট রাইটিং কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে আপনিও অর্থ উপার্জনের পথকে সুগম করতে পারেন।